কবুতর এমন একটি প্রানী যা, যে কোন পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে পারে। আর তারা সহজেই পরিবেশের উপাদান দ্বারা প্রভাবিত হয়। পায়রার রোগ সাধারণত অপর্যাপ্ত যত্নের ফলে হয়। আর বিভিন্ন অবস্থা ও পরিস্থিতির উপরও রোগের ধরন নির্ভর করে।
ব্যাকটেরিয়াল রোগ বেশিরভাগ সংক্রামিত খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে অথবা কাঁটা, ফোটা, কামড়ানো, ক্ষত বা শ্বাস গ্রহণ খাওয়ার দ্বারা সংঘটিত হয়।
ভাইরাল রোগ সংক্রামিত হয় পানীয় জল থেকে বা একটি অসুস্থ পাখি থেকে হাঁচি কাশির মাধ্যমে বা অন্যান্য বায়ু বাহিত যোগাযোগ এর মাধ্যমে।
ব্যাকটেরিয়াল রোগ বেশিরভাগ সংক্রামিত খাদ্য খাওয়ার মাধ্যমে অথবা কাঁটা, ফোটা, কামড়ানো, ক্ষত বা শ্বাস গ্রহণ খাওয়ার দ্বারা সংঘটিত হয়।
ভাইরাল রোগ সংক্রামিত হয় পানীয় জল থেকে বা একটি অসুস্থ পাখি থেকে হাঁচি কাশির মাধ্যমে বা অন্যান্য বায়ু বাহিত যোগাযোগ এর মাধ্যমে।
ফাংগাল রোগ বায়ু, জল অথবা পরিচিতি আগন্তক এর জুতোর ধুলা ইত্যাদির মাধ্যমে হয়।
Protozon (এককোষী প্রাণি) প্রায়ই মূল পাখি দ্বারা বাহিত হয় এবং এর মুখ দিয়ে তাদের অল্পবয়স্ক বাচ্চাদের খাওয়ানোর ফলে সংক্রমণ হয়।
পরজীবী কিছু পর্যায় অন্য পাখির সাথে যোগাযোগ হলে পরজীবীয় রোগ হয়। পাখি কৃমি পাকস্থলিতে গ্রহণ করে বিভিন্ন খাবারপানি ইত্যাদির মাধ্যমে।
কিছু কিছু রোগের কারণ ভিটামিন বা খনিজ এর অভাব , পায়রার বিরক্তি কিংবা পায়রার রোগের আধিক্য ইত্যাদি থেকে হয়। সাধারণ বেশী কিছু রোগ গ্রুপ অনুযায়ী এখানে উল্লেখ করা হয়েছে।. বিস্তারিত বিবরণের জন্য নিম্নলিখিত অ্যাকাউন্ট পড়ুনঃ
ক) ব্যাকটেরিয়া (Streptococcosis) ফ্যাক্টর রোগ:
১) সাধারন ঠাণ্ডা( Common colds)
২) ই-কলি (E Coli)
৩) কলেরা (Pasteurellosis)
৪) যক্ষ্মা (TB)
৫) সালমোনেলা (Parathyphoid)
৭) ডিম আটকানো(Egg Binding)
৮) সাধারন ম্যালেরিয়া
৯) নিউমোনিয়া
১০) শ্বাস প্রশ্বাসের সংক্রমণ (Roup)।
১১) রক্তমাশয় (Coccidiosis)
1২) বসন্ত (Pox)
খ) দীর্ঘস্থায়ী শ্বাস প্রশ্বাসের নালীর রোগ (Chronic Respiratory Dieases)
১) তীব্র সর্দি (Coryza)
২) একচোখ ঠাণ্ডা (Ornithosiss)
৩) ক্রনিক সর্দি (Mycoplasmosis)
৪) ইনফ্লুয়েঞ্জা (Haemophilus) ।
গ) ভাইরাস ফ্যাক্টর রোগ:
১) রানীক্ষেত{Paramyxovirosis (PMV1)/PMV}
২) এডিনো ভাইরাস (Young Bird Diseases)
ঘা) ফাংগাল রোগ (ছত্রাক):
১)সিরকো ভাইরাস(Circovirus)
২) এলার্জি (aspergillosis)
৩) গলায় সংক্রমণ {Cadidiasis (Maw)}
২) এলার্জি (aspergillosis)
৩) গলায় সংক্রমণ {Cadidiasis (Maw)}
Protozon(এককোষী প্রাণি) ফ্যাক্টররোগ:
1) ক্যাংকার (Cankar/ Trichomonas)
2) কবুতর ম্যালেরিয়া (Haemoproteosis Plasmodiosis)
3) Hexamitiasis
পরজীবীয়(parasitic)রোগ:
ক) বাহ্যিক পরজীবী রোগঃ
১) লাল Mite
২) ছোট উকুন
খ) অভ্যন্তরীণ পরজীবী রোগঃ
১) গোলকৃমি (Roundworms) ২) ফিতাকৃমি (Tapeworms)।
এখানে এই রোগের গ্রুপ অনুযায়ী আলোচনা করার উদ্দেশ্য হল আপনার কবুতরের রোগ সম্বন্ধে জানা ও সেই অনুযায়ী আপনিকি ধরনের ঔষধ প্রয়োগ করবেন তা নির্ধারণ করা।
আশাকরি এই পোস্ট থেকে সকলে উপকৃত হবেন।
আশাকরি এই পোস্ট থেকে সকলে উপকৃত হবেন।
No comments:
Post a Comment